হামাসের রকেট আর ফিলিস্তিনি যো’দ্ধা’দে’র আকস্মিক গেরিলা হামলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ইসরায়েলের। শনিবার (৭ অক্টোবর) ই’হু’দি বসতি লক্ষ্য করে প্রায় ৫ হাজার রকেট ছোড়ে হামাস।
নিহত হয়েছে এক ইসরায়েলি, আহত হয়েছে অ’ন্ত’ত ১৫ জন। আটক করা হয়েছে ৫ ইসরায়েলি সেনাকেও। গেরিলা হামলা চালিয়ে ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণাধীন একাধিক এ’লা’কা দখলে নেয়ার দাবিও করেছে হামাস।
এদিকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে ইসরায়েল। পুরোদস্তুর যু’দ্ধ ঘোষণা করেছে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে। খবর স্কাই নিউজের। একটি ইসরায়েলি মারকাভা ট্যাংক ধ্বংস করার পর উ’ল্লা’সে মেতে ওঠে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা।
শনিবার ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে ‘অপারেশন আল আকসা’ নামের অভিযান শুরু হয়। এ সময় ই’হু’দি বসতি লক্ষ্য করে একের পর রকেট ছোড়া হয় ফিলিস্তিনের গাজা ভূ’খ’ণ্ড থেকে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে চলে এই রকেট হামলা।
আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে ইসরায়েলি অংশে। বিপদ সংকেত বাজানোর সাথে সাথে নিরাপদ আ’শ্র’য়ের খোঁজে শুরু হয় ছোটাছুটি। রকেট হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় বেশ কয়েকটি স্থাপনা। আ’গু’ন ধরে যায় একটি ভবনে। এ ঘটনায় হতাহত হন বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি।
রকেট হামলার দায় স্বীকার করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। অন্তত ৫ হাজার রকেট ছোড়া হয়েছে ইসরায়েলি ভূ’খ’ণ্ড লক্ষ্য করে। এর পাশাপাশি নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে ইহুদি বসতির ভেতরেও পৌঁছায় হামাস যো’দ্ধা’রা।
এই পরিস্থিতিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে ইসরায়েলি সরকার। গাজা এবং এর পাশেপাশের ৮০ কিলোমিটার এলাকাকে অ’ব’রু’দ্ধ করা হয়। পুরোদস্তুর যুদ্ধ ঘোষণা করে তেল আবিব। হামলায় এরইমধ্যে প্রাণ গেছে কয়েকজন ফিলিস্তিনির। এদিকে, পাল্টাপাল্টি হামলার পর নিরাপদ এ’লা’কা’র খোঁজে ঘরবাড়ি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনি নারী এবং শিশুরা।