হিজবুল্লাহর ভয়ে শহর গুটিয়ে পালাচ্ছে ইসরায়েল

হামাসের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের মধ্যেই লেবানন সীমান্তবর্তী ইসরায়েলি বসতিগুলোকে সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে তেল আবিব।

 

 

 

 

 

রোববার দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের এক আদেশে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদুলো এজেন্সি জানিয়েছে,

 

 

 

 

 

গাজা ও তার পার্শ্ববর্তী সীমান্তের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় এমন আদেশ দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

 

 

 

 

 

গাজা পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠায় ইসরায়েলিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তেল আবিব। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন,

 

 

 

 

 

লেবানন থেকে হিজবুল্লাহর উত্তর ইসরায়েলের দিকে মর্টার শেল ছোড়ার পর এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে ইসরায়েল। যদিও ওই ঘটনার পর হিজবুল্লাহকে যুদ্ধে না জড়াতে সতর্ক করেছে তেল আবিব।

 

 

 

 

 

 

এর আগে দেশটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, লেবানন থেকে নিক্ষিপ্ত মর্টার শেলগুলো বিরোধপূর্ণ মাউন্ট ডভ অঞ্চলে পড়েছে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত বা কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

 

 

 

 

 

 

 

তারপরও দক্ষিণ লেবাননের কাফার শুবার অঞ্চলের আশপাশে হিজবুল্লাহর অবস্থান লক্ষ্য করে আর্টিলারি হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।

 

 

 

 

 

এদিকে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর মধ্যে লড়াই এখনো চলছে। হামলা-পাল্টা হামলায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে দুই দেশেই।

 

 

 

 

 

বিশেষ করে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে ঢুকে এখনো হামলা অব্যাহত রেখেছে হামাসের আল কাসেম ব্রিগেড। ইসরায়েলের জন্য যেটি একেবারেই কল্পনাতীত।

 

 

 

 

 

 

বলা হচ্ছে, এবারের হামলার মধ্য দিয়ে ১৯৭৩ সালের পর গত ৭৫ বছরে সবচেয়ে ভয়াবহ হামলার সম্মুখীন হয়েছে ইসরায়েল।

 

 

 

 

বাধ্য হয়ে গাজার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ ঘোষণা করেছে দেশটি। তবে হামাসের হামলায় সবচেয়ে বেশি আতঙ্কিত দেখা গেছে গাজার সীমান্তবর্তী ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের বাসিন্দাদেরই। মুহুর্মুহু হামলার মুখে পরিবারসহ এলাকা ছাড়ছেন অনেক ইসরায়েলি।

 

ইসরায়েলকে যে হুমকি দিল হামাস

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *