মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন’ দেশের মার্কিন সা’মরিক ঘাঁটিতে দফায় দফায় হামলার ‘জবাবে সেখানে ক্ষেপ’ণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা থাড ও প্যাট্রিয়ট পাঠা’নোর কথা জানি’য়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা সদর দপ্তর পে’ন্টাগন। এর আগে ইসরা’য়েলকে
সহায়তা করতে মধ্য’প্রাচ্যে দুটি বিমানবাহী’ রণতরী ও দুই হাজার নৌসেনা ‘পাঠিয়েছে মার্কিন প্রেসি’ডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসন। এসবে’র সঙ্গে এবার ক্ষেপণাস্ত্র’ বিধ্বংসী আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা যু’ক্ত হলে মধ্যপ্রাচ্যে যু’ক্তরাষ্ট্রের সামরিক
শক্তি আরও জোর’দার হবে।হামাস ও’ ইসরায়েলের যুদ্ধের জেরে সম্প্রতি ই’রাক ও সিরিয়ায় থাকা’ বিভিন্ন মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে বেশ’ কয়েকটি হাম’লা হয়েছে। এ ছাড়া ইয়েমেন উপকূলের ‘কাছে থাকা যুক্তরাষ্ট্রে’র নৌবাহিনীর
একটি যুদ্ধজাহা’জ লক্ষ্য করে একাধি’ক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে।এমনকি এই ‘যুদ্ধে ইসরায়েলকে’ সহায়তা করলে মধ্যপ্রাচ্যের মার্কি’ন সামরিক ঘাঁটি’তে হামলার হুমকি দিয়ে রেখেছে ইরান’পন্থি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো’। এমনকি ইরাকে
অবস্থানরত মার্কি’ন সেনাদের অবিল’ম্বে দেশটি ছেড়ে চলে যাওয়ার বিষয়ে সতর্ক’ করেছে বেশ কয়ে’কটি সশস্ত্র গোষ্ঠী। এসব হুমকি-আল’টিমেটামের মধ্যে মাত্র” চার দিনে পাঁচবার মার্কিন সামরিক ঘাঁটি’তে হামলা হয়েছে’।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ল’য়েড অস্টিন বলেছে’ন, মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি নিয়ে প্রেসিডে’ন্ট জো বাইডেনের ‘সঙ্গে আলোচনার পর এই অঞ্চলে মার্কি’ন সক্ষমতা বাড়াতে এ’সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এসব পদক্ষেপ মধ্যপ্রাচ্যে থাকা মা’র্কিন বাহিনীর সুরক্ষা নিশ্চি’ত এবং ইসরায়েলে’র
প্রতিরক্ষায় সহায়তা করবে।থা’ড ক্ষেপণাস্ত্র প্রতি’রক্ষাব্যবস্থা হলো ‘টার্মিনাল হাই অলটিচুড এ’রিয়া ডিফেন্স’। এই ক্ষে’পণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা স্বল্প, মাঝা’রি ও মধ্যবর্তী পাল্লার’
ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম।’অন্যদিকে প্যাট্রিয়ট’ হলো ভূমি থেকে আকাশে নি’ক্ষেপযোগ্য একটি ক্ষেপ’ণাস্ত্রব্যবস্থা। মার্কিন প্রতিষ্ঠান ‘রেথিয়ন এসব
ক্ষেপণা’স্ত্রব্যবস্থা তৈরি করে। ব্যয়বহুল ‘এই ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা’ দিয়ে শত্রুপক্ষের যুদ্ধবিমান, ব্যালি’স্টিক ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র’, স্বল্পপাল্লার’ ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন, যুদ্ধযান ধ্বং’স করা সম্ভব।