মাটির নিচের গোলকধাঁধায় বেতাল ইসরায়েলি সেনারা

ফিলিস্তিনের “গাজায় হাজা”র হাজার বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করা”র পর আক্রম””ণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিবর্তন আনতে যা”চ্ছে ইসরা”য়েলি সেনাবা”হিনী। সামরিক বিশেষজ্ঞ”দের পরাম”র্শে বর্তমানে গাজার ভূগর্ভে হামাসের

বিস্তৃত “টানেল নে”টওয়ার্ক খুঁজে বের করে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করার দি”কে নজর “দিয়েছে বাহিনীটি। এই লক্ষ্যে ইতোমধ্যে”ই গাজার উ”ত্তরাঞ্চল ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলের সেনারা”। তবে বিশেষ”জ্ঞরা বলছেন, হামাসের টানেল

নেটওয়া”র্ক খুঁজে “বের করে সেগুলো ধ্বংস করতে এক মাসেরও” বেশি সময় “লেগে যেতে পারে। কারণ হামাসের এসব টা”নেল মাকড়”সার জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে

রয়েছে” পুরো গাজা অ”ঞ্চলজুড়ে। গোলকধাঁধার মতো এসব টানেলে “একবার প্র””বেশ করলে পথ চিনে বের হওয়াটা একরকম “অসম্ভবই ব”টে। ফলে হামাস সদস্যদের ওপর আক্রম”ণ করতে গিয়ে” রীতিমতো নাকানিচুবানি খাচ্ছে

ইসরায়ে”লি সেনাবাহিনী”। তেলআবিব বলছে, ইসরায়েলি হামলা থে”কে বাঁচতে “হাসপাতাল, গির্জা, স্কুলের মতো মানবিক “ও বেসামরিক” স্থাপনাগুলোকে বেছে নিয়েছে

হামা”স। এসব স্থাপনা”র নিচেই নিজেদের টানেল ব্যবস্থাপ”নার হেড”কোয়ার্টার তৈরি করেছে ফিলিস্তিনের স্বাধী”নতাকামী এ”ই সংগঠনটি। দেশটির সেনা কর্তৃপক্ষ বলছে,” টানেল নে”টওয়ার্ক ধ্বংস করতে হলে হাসপাতাল,

গির্জা কিং”বা স্কুলে নি”য়মিত অভিযান চালাবে ইসরায়েলি ডিফেন্স” ফোর্স বা আই”ডিএফ। আর এই অভিযান শেষ করতে “লেগে যেতে পা”রে এক মাসেরও বেশি সময়।

২০০৭ “সালে গাজা উপত্য”কা নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার পর গত দেড় “দশকে উপত্য”কাটির মাটির নিচে সুদীর্ঘ একটি সুড়ঙ্গ নেটও”য়ার্ক গড়ে “তুলেছে হামাস। গাজার সীমানা ছাড়িয়ে এসব ” সুড়ঙ্গ “পৌঁছে গেছে” ইসরায়েলের সীমান্ত পর্যন্ত।

এসব সু’ড়ঙ্গ পথ দিয়েই” হামাসের কাছে অস্ত্র পৌঁছে দেয় অস্ত্র চোরা’কা”রবারীরা’। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, গাজা শহ’রের মাটির নি’চে হামাসের সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্ক ৫০০ কিলোমি’টার দীর্ঘ। এর’ ছোট একটি অংশই কেবল ধ্বংস

করতে পে’রেছে ইসরায়ে’ল। গাজা শহরের মাটির নিচে হামাসের ‘সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্ক’কে ‘গাজা মেট্রো’ নাম দিয়েছে ইসরায়ে’লি বাহিনী। এর ‘আগে প্রকাশ্যে আসা বিভিন্ন

ভিডিওতে ‘দেখা গেছে, ‘সুড়ঙ্গগুলো চলাফেরা করার মতো যথেষ্ট ‘প্রশস্ত। এর ভেত’রে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা ছাড়াও রয়েছে’ গোলাবারুদ ও’ অস্ত্রশস্ত্র লুকিয়ে রাখার জন্য গোপ’ন নানা স্থান। ‘এগুলোর ভেতরে রয়েছে দীর্ঘ সময়

ধরে ‘অবস্থান করা ‘কিংবা টিকে থাকার ব্যবস্থা। হামাস নেতারা’ এসব সুড়ঙ্গে’র ভেতরে’ই অবস্থান করেন এবং সেখান থে’কে বিভি’ন্ন অভিযান পরিচালনা ও নেতৃত্ব দেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *