মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কথা বলে পদ হারালেন

জাতীয় নদী র’ক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ‘ড. মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীর চুক্তিভি’ত্তিক নিয়োগ ‘বা’তিল করেছে সরকার। গতকাল ‘বুধবার তার অব’শিষ্ট মেয়াদ জ’নস্বার্থে বাতিল

 

 

করা হয়ে’ছে বলে’ এক প্রজ্ঞাপনে’ জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। গত ‘২৪ সেপ্টেম্বর’ বিশ্ব নদী দিবস উপলক্ষে ঢাকায় এক সেমিনা’রে চাঁদপুরের মে’ঘনা নদী থেকে

 

 

অবৈধভাবে বা’লু উত্তোলন ও নদী’ দখলে’র পেছনে একজন নারী মন্ত্রীর ভূমি’কা রয়েছে বলে ‘মন্তব্য করেছিলেন মঞ্জুর আহমেদ। এর প’রই নতুন করে’ আলোচনা শুরু হয়।

 

 

চাঁদপুরের একটি ইউনি’য়ন পরিষদ’ চেয়ারম্যান ‘নদীখেকো’ সেলিম খানকে’ নিয়ে। সেলিম খা’ন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির ঘনিষ্ঠ বলে প্রচার’ আছে। ওই ব’ক্তব্যের ২৪ দিন পর তাকে

 

 

পদ থেকে অপসা’রণ করা হলো।নদী ‘রক্ষা কমিশন চেয়ারম্যান ‘ওইদিন বলেছিলে’ন, ‘মেঘনা নদীতে বালু উত্তোলন বন্ধ করায় ‘সরকারি কর্মকর্তা’দের ওই মন্ত্রী শাস্তি

 

 

দিয়েছেন। ‘মেঘনায় এর আগে’ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করা হয়েছে। যা’দের নেতৃত্বে এ কা’জ বন্ধ করা হয়েছে, তাদের (সরকারি’ কর্মকর্তাদের) পরে পা’নিশমেন্ট হিসেবে

 

 

বিভিন্ন’ জায়গায় পাঠানো (বদ’লি) হয়েছে। স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে।’ মঞ্জুর আ’হমেদ আরও ব’লেন, ‘আবার সেখানে অ’বৈধভাবে বালু উত্তোলন ‘শুরু হয়েছে।

 

 

ভূমিকা রয়েছে এ’ক নারী ‘মন্ত্রীর। এ হায়েনার’ দল থেকে নদীকে বাঁচানো’ যাচ্ছে না। এ হায়েনা’র দলের পেছনে আছে রাজনৈতিক শ’ক্তি। চাঁদপুরের ওই না’রী মন্ত্রী তাদের সহায়তা

 

 

করেন।’২০২’২ সালের ২২ ফেব্রু’য়ারি কীটতত্ত্ববিদ ড. মঞ্জুর তিন বছরের জন্য ‘নদী রক্ষা কমি’শনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ ‘পান। আগামী বছ’রের ২২ ফেব্রুয়ারি তার চুক্তির

 

 

মেয়াদ শেষ ‘হওয়া’র কথা ছিল। ন’দী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের’ দায়িত্ব নেও’য়ার ‘পর বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনায় ছি’লেন ড. মঞ্জুর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *