মজুরের দাবিতে হাজারো নারীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ধর্মঘটে

মজুরি ও লিঙ্গবৈ,ষম্যের প্রতিবা’দে “কাজে যোগ না দিয়ে ধর্মঘট করেছেন “আইসল্যান্ডের” নারীরা। তাদের সঙ্গে ধর্মঘটে যোগ দেন দেশ”টির প্রধানমন্ত্রী কাতরিন ইয়াকোবস্তোতিরও। মঙ্গলবারx (২৪ অক্টোবর) ওই ধর্মঘটে

 

 

যোগ দেন দেxশটির হাজারোx নারী।সংগঠকরা তাদের অফিসিয়া”ল ওয়েবসাইটে জানি”য়েছেন এ নিয়ে সপ্তমবারের ম”তো আইসল্যান্ডে “নারীরা লিঙ্গ সমতার নামে ধর্মঘট করেছে। “এর আগে”” ১৯৭৫ সালের ২৪ অক্টোবর

 

 

প্রথম ধর্মঘট” হয়েছিল দে”শটিতে।নারীরা পুরুষের সমান মজুরি পান না “এবং অনেক”ক্ষে”ত্রে সহিংসতার শিকার হন। এসব বৈষ”ম্যের প্রতি”বাদে ডাকা” ধর্মঘটে আনুমানিক ১০ হাজার মানুষ এ ধর্মঘটে যোগ দেন। খবর বিবিসির।

 

 

ধর্মঘটে একাত্মতা প্রকাশ করে স্থা”নীয় এক”টি সংবাদমাধ্যমকে প্রধানমন্ত্রী “” বলেন, ‘আমিও আজ কাজে যাব না। আশা করি, অন্য না”রীরাও তা-ই করবেন।’তিনি জানান, বছরের পর বছর কর্মক্ষেত্রে পুরুষ”দেরই

 

আধি”পত্য। এর বিপরীতে দেশের নারীপ্রধান প্রতিষ্ঠানগুলোকে কীভাবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে, তা খতি”য়ে দেখছে স”রকার। জানান, এর অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল শিশুর যত্ন নেওয়ার ম”তো কাজগুলোর দিকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ”

 

 

করা, যেগুলো থেকে কোনো উপার্জন নেই এবং সাধা”রণত নারীদের ওপরই এ ধরনের কাজের দায়িত্ব আসে।নারী-পুরুষের ‘সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার দিক দিয়ে আইসল্যা”ন্ডকে বিশ্বে’র স”বচেয়ে প্রগতিশীল দেশগুলো”র অন্য’তম হিসেবে

 

 

বি”বেচনা করা হয়। দেশটি টানা ১৪ বছর ধরে ‘”বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের জেনডার গ্যাপ ইনডেক্সের শীর্ষস্থানে” অবস্থান করছে।তবে স্ট্যাটিসটিকস আইসল্যান্ডের ‘দেওয়া ত”থ্য অনুযায়ী, কিছু কিছু শিল্প ও পেশায় নারী রা পুরুষদের

 

 

“চেয়ে ২০ শতাংশ কম আয় করছেন। আইস ‘ল্যান্ডের বি”শ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় জানা গেছে, আইস’ল্যান্ডের ৪০ শতাংশ নারী তাদের জীবদ্দশায় অন্ত’ত একবার লিঙ্গ’ভিত্তিক ও যৌন সহিংসতার শিকার হন।মঙ্গলবারের

 

 

ধর্মঘটে’র স্লোগান ছিল, ‌‘এটাকেই কী আপনারা সমঅধি’কার” বলেন?’ এতে অংশ নেন আইসল্যান্ডের নারী ও পুরু’ষ ব্যতীত অন্যান্য লিঙ্গের ব্যক্তিরা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *