বাংলাদেশে’ মানবাধিকার পরিস্থিতি’র অবনতি হচ্ছে উল্লেখ করে গভীর উ”দ্বেগ জানিয়েছে জা”‘তিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল (“এইচআরসি)। মঙ্গলবা”র (১৪ নভেম্বর)
এইচআরসি”র ওয়েবসাইটে প্রকা’শিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে” সংস্থাটির এ উদ্বেগের “কথা জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে” বলা হয়, বাংলাদেশে “ন্যায্য মজুরি দাবি করা শ্রমিক এবং “অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বা”চনের দাবি জানানো
রাজনৈতিক কর্মী”দের ওপর কঠো”র দমনপীড়ন চলছে। এ ছাড়া সাংবা”দিক, মানবাধিকার “রক্ষাকারী ও সুশীল সমাজের নে”তাদের বিচারিক হ”য়রানি করা হচ্ছে।
এমনকি বাংলাদেশে ম”তপ্রকাশের স্বাধীনতা” দমনকারী আইন সংস্কারে ব্যর্থ”তা গুরুতর উদ্বেগের “বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতিসংঘের “বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “বাংলাদেশে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচ”ন যত ঘনিয়ে আস”ছে, রাজনৈতিক
সহিংসতা, “রাজনৈতিক নেতাকর্মী”দের গণগ্রেপ্তারের ঘটনায় তারা উদ্বিগ্ন।” এ ছাড়া বিক্ষোভ”-আন্দোলন দমাতে আইনশৃঙ্খলা” রক্ষাকারী বাহিনী”র শক্তি প্রয়োগ, ইন্টারনেট
সেবা বন্ধ” করে দেওয়া, পরি”বারের সদস্যদের হয়রানি, ভয় দেখানো “এবং বেআইনিভাবে আ”টক রাখার অভিযোগ সামনে এসেছে”। এসব নিয়ে মান”বাধিকার বিশেষজ্ঞদের যথেষ্ট উদ্বে”গ রয়েছে সাংবাদিক,” মানবাধিকারকর্মী ও
নাগরিক স”মাজের নেতাদের বি”রুদ্ধে বিচার বিভাগকে অস্ত্র হিসেবে ব্যব”হার করায় উদ্বেগ” জানিয়েছে এইচআরসি। সংস্থাটির ম”তে, এমন ঘটনা মৌলি”ক মানবাধিকারকে ক্ষুণ্ন করে। সেই “সঙ্গে বিচার বিভাগের “স্বাধীনতাকেও খর্ব করে।
বিশেষজ্ঞরা ব”লেছেন, মানবাধিকা”র কাউন্সিলের এই পর্যালোচনা” বাংলাদেশের জন্য এ”কটি সুযোগ। বাংলাদেশ কেবল মান”বাধিকার রক্ষার প্র”তিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করবে না,
মানবাধিকার রক্ষা ও সাংবাদি”কদের ওপর হামলা বন্ধের জন্য কা”র্য”কর পদক্ষেপ নে”বে। তারা আরও বলেছেন, ‘আমরা “মানবাধিকার কাউন্সি”ল ও আন্তর্জাতিক
সম্প্রদা”য়ের প্রতি আহ্বা”ন জানাই।’ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নিরাপদ”, উন্মুক্ত ও অনু”কূল পরিবেশ নিশ্চিত” করার বিষয়টিতে” বাংলাদেশকে গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জা”নান বিশেষজ্ঞরা।