বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে

বাংলাদেশের তত্ত্বাব’ধায়ক সরকার ইস্যু’ নিয়ে এবার কথা উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রে’র পররাষ্ট্র দপ্তরে।’ বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন দ’প্তরের উপপ্রধান মুখপা’ত্র বেদান্ত প্যাটেল। তিনি বলেন, বাং’লাদেশে কোনো নি’র্দিষ্ট সরকার, রাজনৈতিক দল বা নির্দিষ্ট ‘কোনো প্রার্থীকে স’মর্থন করে না যুক্তরাষ্ট্র।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ ইস্যু

যুক্তরাষ্ট্র চায়’ একটি অবাধ ও’ সুষ্ঠু নির্বাচন, যা বাংলাদেশে’র মানুষের ইচ্ছা’কে সম্মান করবে। গতকাল বৃহস্পতি’বার যুক্তরাষ্ট্রের প’ররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে ক’রা এক সাংবাদি:কের প্রশ্নের জবাবে এসব

কথা ব:লেন তিনি প্রেস :ব্রিফিংয়ে বেদান্তের কাছে জানতে চাওয়া হয়:,’ বাংলাদেশে কো’নো ধরনের অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়’ক সরকার ব্যব’স্থাকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে কি না? যেমনটা’ দাবি করছে বি’রোধী দলগুলো। জবাবে

বেদান্ত’ প্যাটেল বলেন, ‘আমি নি’শ্চিত যে, আমি গতকাল বা :তার আগের দিন বা’ তার আগের দিন এই প্রশ্নের উ’ত্তর দিয়েছি।’বেদান্তের’ এমন জবাবে আবারও জানতে চাও:য়া হয়, আমরা ‘প্রতিবারই উত্তর পাচ্ছি যে,

আপনারা :সবাই বাংলাদেশে: অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চান। এটি ঠিক ‘আছে, কিন্তু প্রশ্ন হ’লো, আপনারা অনির্বাচিত তত্ত্বাবধা’য়ক সরকারকে সমর্থন ক’রেন কি না? হ্যাঁ বা না। জবাবে তি’নি বলেন, ‘আপনি’ অতীতেও আমাদের বলতে

শুনেছেন’ যে, আমরা কো’নো দেশে কোনো নির্দিষ্ট সরকার, রা:জনৈতিক দল বা :কোনো নির্দিষ্ট প্রার্থীকে সমর্থন ক’রি না এবং সে ক্ষে’ত্রে যেখানে নির্বাচন চলছে সেখানে আ’মাদের লক্ষ্য ও’ উদ্দেশ্য হলো—এই

নির্বাচ’নগুলো অবাধ ও সুষ্ঠু উপায়ে অনুষ্ঠিত’ হবে যাতে দেশের জন’গণের ইচ্ছাকে সম্মা’ন করা হবে।’ একই সময়ে আরেকটি প্রশ্ন ক’রা হয়, ‘যেখানে বেদান্তের কাছে জানতে :চাওয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্রে:র সমর্থনে বাংলাদেশ সরকার সন্ত্রা’সবাদ ও মৌল:বাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে

জিরো-‘টলারেন্স নীতি :গ্রহণ করেছে। গণমাধ্যমও সন্ত্রাস দমন প্রচে’ষ্টায় ইতিবাচকভা’বে অবদান রাখছে। এ বিষয়ে বর্তমান ‘সরকারের অর্জন’কে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন? জ’বাবে মার্কিন পর:রাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান মুখপাত্র

বলেন, ‘বি’ষয়টি নিয়ে আমি বি’স্তৃতভাবে কথা বলব। আপনি ‘আমাকে আগেও বল’তে শুনেছেন যে, গত বছর আমরা: বাংলাদেশের সঙ্গে: কূটনৈ’তিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্‌যাপন ‘করেছি এবং অবশ্য:ই এই দেশের সঙ্গে আমরা

সেই ‘সম্পর্ক এগিয়ে নি:তে চাই। আমরা আমাদের সম্পর্ক ও অংশীদা:রত্বকে আরও গভীর: করতে চাই। কারণ বাণিজ্য’, জলবায়ু সহযো’গিতা, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ ইস্যু
সহযোগিতা’ এগিয়ে নিতে’ চাই এবং অন্যান্য আরও অনেক ক্ষেত্রেই সহযো’গিতার সম্ভাবনা রয়েছে।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *