ফিলিস্তিনে জরুরি সহায়তার নির্দেশ দিলো আরব আমিরাত

ফিলিস্তিনিদের জন্য ২০ মিলিয়ন ডলার জরুরি সহায়তা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম বলছে,

 

 

 

 

সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য ২০ মিলিয়ন ডলারের জরুরি সহায়তা পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।

 

 

 

 

 

মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে।

 

 

 

 

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউনাইটেড নেশনস রিলিফ এন্ড ওয়ার্কস এজেন্সি ফর প্যালেস্তাইন ইন দ্য রিফুজি অব নেয়ার ইস্ট (ইউএনআরডব্লিউএ) এর মাধ্যমে এই ত্রাণ পাঠানো হবে।

 

 

 

 

 

সংযুক্ত আরব আমিরাতের নীতির অংশ হিসাবে সংকটের সময় দুর্বল জনসংখ্যা এবং বিশ্বজুড়ে যারা প্রয়োজন তাদের জরুরি ত্রাণ ও সহায়তা প্রদানের জন্য আসে। ওয়াম যোগ করে।

 

 

 

উল্লেখ্য, গত শনিবার ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরায়েলে হামলা করলে পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এছাড়া গাজাকে অবরুদ্ধ করে খাদ্য, পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে।

 

 

 

 

 

 

 

এদিকে হামাসের ইসরায়েলে হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ফিলিস্তিনে মানবিক সহায়তা বন্ধের ঘোষণা দেয় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। তবে জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবিক সহায়তা বন্ধ করা হবে “সম্পূর্ণ ভুল”।

 

 

 

 

সংঘাতের মধ্যে প্যালেস্টাইনে সহায়তা প্রদান বজায় রাখা উচিত কিনা তা নিয়ে আলোচনার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের আগে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক এ কথা বলেন।

 

 

 

তি

 

 

নি আরও বলেন, “ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে অনেক শিশু সহ লক্ষ লক্ষ মানুষ খাদ্য, জল এবং ওষুধের জন্য আমাদের উপর নির্ভরশীল,” তিনি যোগ করেছেন।

 

 

 

 

 

ইউরোপীয় কমিশনের কর্মকর্তা অলিভার ভার্হেলি সোমবার ইইউ সহায়তা থামিয়ে দেওয়ার পরে বেয়ারবকের এ মন্তব্য।

 

 

 

 

তবে স্পেন, পর্তুগাল, লুক্সেমবার্গ এবং আয়ারল্যান্ড দ্রুত এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করে, যার ফলে কমিশন ঘোষণা করে যে ফিলিস্তিনে মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে।

 

সূত্র: আল জাজিরা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *