দেশের তৈরি পো,’শাকশিল্পে কর্মর’ত শ্রমিক ও কর্মচারীদের ন্যূনত’ম মজুরির নির্ধা’রণে ৭ নভেম্বর (মঙ্গলবার) মজু’রি বোর্ডের ষষ্ঠ’ সভা হবে। সভায় মালিকপক্ষ শ্রমিকদে’র নতুন মজুরি ‘প্রস্তাব উপস্থাপন করবে বলে জা’না গেছে। এর আগে’ বোর্ডের চতুর্থ সভায় মালিকপক্ষ শ্র’মিকদের ন্যূনতম ‘মজুরি ১০ হাজার ৪০০
টাকা প্রস্তাব করে’ছিল; যা পরবর্তী’তে শ্রমিক পক্ষের আপত্তি ও শ্রমি’ক আন্দোলনের’ কারণে প্রত্যাহার করে নেয় মালিকপক্ষ। ‘তবে নতুন প্রস্তা’বে মালিক পক্ষ কত টাকা বাড়াবে ‘সে বিষয়ে এখন’ পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য জানা যায়নি। অ’পরদিকে ২০ হাজা’র ৩৯৩ টাকা মজুরির
প্রস্তাবে অনড়’ শ্রমিক পক্ষ।নি’ম্নতম মজুরি বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ৭ নভে”ম্বর সভায় মালি’ক পক্ষের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষি’তে আলোচনা শুরু হবে। ‘আলোচনায় সব পক্ষ একমত হ’লে বিষয়টি গেজেট ‘আকারে প্রকাশ করার জন্য সরকারি ছা’পা’খা’নায় পাঠানো হবে।’ পরবর্তী ১৪ দিনের মধ্যে কোনো পক্ষে’র আপত্তি থা’কলে তা সুনানির মাধ্যমে
নিষ্পত্তি করা হ’বে। পরে চূড়ান্ত প্রতি’বেদন মন্ত্রণালয় পাঠানো হবে। মন্ত্র’ণালয় নিম্নত’ম মজুরি বোর্ডের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত ‘হলে চূড়ান্ত গ্যাজে’ট প্রকাশ করা হবে, যা পরবর্তী পাঁচ বছরে’র জন্য কার্যক’র হবে।এদিকে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে আ’ন্দোলনরত শ্রমিক’দের শান্ত থাকার
আহ্বান’ জানি’য়েছেন’ সরকারের নী’তিনির্ধারণী ও খাতসংশ্লিষ্ট গুরু’ত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। ‘তবে বিশ্লেষকরা বলছেন মালিক পক্ষে’র মজুরির প্রস্তাবে’ শ্রমিকদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। ‘আর সে কারণেই’ তারা আন্দোলনে নেমেছেন। এ’র সমাধানে শ্রমি’ক পক্ষের প্রস্তাবকে বেঞ্চমার্ক
ধরে একটি যৌ’গিক মজুরি কা’ঠামো তৈরির পরামর্শ তাদের।অপরদিকে’ বিজিএমইএর’ সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, শ্রম আই’ন অনুসারে’ এখন পর্যন্ত শ্রমিকদের মজুরি ও বা’ৎসরিক মজুরি বৃ’দ্ধি (ইনক্রিমেন্ট) হচ্ছে। নতুন মজুরি নির্ধারিত ‘হলে সেটি’ও মানা হবে। আমরা জানিয়েছি, আ’গামী ১ ডিসেম্বর’ থেকেই নতুন কাঠামোয়
মজুরি দেওয়া’ হবে। ফলে সেই ‘সময়ের আগেই এ ধরনের আন্দোলন, ‘সহিংসতা ও ভাঙচুর’ অগ্রহণযোগ্য। এগুলো কোনোভাবেই মে’নে নেওয়া যায়’ না। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশ ও শিল্পের’ স্বার্থে প্রয়োজ’নীয় ক্ষেত্রে শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারা প্রয়ো’গ করবেন পো’শাক মালিকরা।