পরের বার হয়তো হুইল চেয়ারে আসতে হবে আদালতে মির্জা আব্বাস

সম্পদের ত’থ্য গোপন ও ‘জ্ঞাত আয়বহি’র্ভূত সম্পদ অর্জনের অ”ভিযোগে দায়ের করা মা’মলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির ‘সদস্য মির্জা’ আব্বা’সকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ সম’য় তার আইনজীবী কারাগারে’ ডিভিশন চেয়ে আবেদন ক’রেন। তখন মির্জা ‘আব্বাস আদালতকে বলেন, এর আ’গেরবার যখন ‘আমাকে ও মির্জা

ফখরুলকে কারাগারে’ পাঠানো হয়েছিল’ তখন আমাদের ফাঁসির সেলে রা’খা হয়েছিল। এ”বার আমাকে রাখা হচ্ছে ফ্লোরে। এবার ‘তো হেঁটে আসছি। প’রের বার হয়তো হুইল চেয়ারে করে আ’মাকে আদালতে ‘আসতে হবে। এদিন মামলার যুক্তি ‘উপস্থাপনের জন্য ‘দিন ধার্য ছিল। মির্জা আব্বাসের আইনজী’বী শাহিনুর রহ’মান, আমিনুল ইসলাম

ও মহি উদ্দিন ‘চৌধুরী জামিন ও সা’ফাই সাক্ষী চেয়ে আবেদন করেন। ‘আদালত তাদে’র আবেদন গ্রহণ করেন। এরপর সাফাই সা”ক্ষী ও জামিন’ শুনানির জন্য আগামী ৮ নভেম্বর দিন ধা”র্য করেন। এর ‘আগে গত ২ নভেম্বর এ মামলার যুক্তিতর্ক ‘উপস্থাপনের জন্য’ ধার্য ছিল। তবে মির্জা আব্বাস’ অন্য মামলায় ‘রিমান্ডে থাকায় তাকে

আদালতে হাজি’র করা হয়নি। ‘এজন্য আদালত ৫ নভেম্বর তাকে আদালতে ‘হাজিরের জন্য’ কারা পরোয়ানা জারি করেন। গত ৩১ অ’ক্টোবর আ’দালত সময়ের আবেদন না মঞ্জুর করে মি’র্জা আব্বাসের জামি’ন বাতিল করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ক’রেন।মির্জা আ’ব্বাসের বিরুদ্ধে আয়ের

সঙ্গে সংগতিবিহীন ৭ ‘কোটি ৫৪ ‘লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ ‘অর্জন এবং ৫৭ লা’খ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের’ তথ্য গোপনের’ অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দু’দকের উপপরি’চালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানা’য় মামলা দা’য়ের করেন।

তদন্ত শেষে ২০০৮ সালে’র ২৪ মে মা’মলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচা’লক মো. খা’য়রুল হুদা আদালতে চার্জশিট দাখি’ল করেন। তদন্তে’ তার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার সম্প’দ অর্জন ও ২২ ‘লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের’ অভিযোগ আনা ‘হয়।

২০০৮ সালের ১৬ জুন আদালত এ মাম’লার অভিযোগ ‘গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আ’দেশ দেন। এ মামলা’র বিচার চলাকালীন আদালত ২৪ জনে’র সাক্ষ্য’গ্রহণ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *