রাজধানীতে মহাসমা’বেশ শেষ করে’ছে জামায়াতে ইসলামী। কিছুক্ষণের ম’ধ্যেই নতুন কর্মসূচি ঘো’ষণা করতে যাচ্ছে দলটি। দলটি’র একটি সূত্র কালবে’লাকে জানিয়েছে,
বিএনপির মতো জামায়াতে ইসলা’মীও হরতাল কর্মসূচি দিতে পারে। তবে সেটি সারা দে শে হবে না কি শুধু রাজধানীতে, সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।
শনিবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকা মহা নগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি না থাকা র পরেও যথা সময়ে শুরুর পর বিকেল সোয়া ৩টার ‘মধ্যে হাসমাবেশ শে’ষ করে তারা।পরে কেন্দ্রীয় জামায়াতে ইস’লামীর নির্দেশে’ আরামবাগ থেকে বেরিয়ে
কমলাপুর হয়ে’ শাহজাহানপুরে’র দিকে মিছিল নিয়ে বের হয়ে যান দল টির নেতাকর্মীরা’। তবে সমাবেশ শেষে নতুন কোনো কর্মসূচি ‘দেয়নি দলটি। এদিন ‘অনেকটা তড়িঘড়ি করেই মহাসমা’বেশ শেষ করেন দল’টির নেতারা।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতা’দের বাইরে অন্য কাউকে’ বক্তব্য দিতে দেখা যায়নি।ঢাকা মহান’গর দক্ষিণ জামা’ য়াতে ইসলামীর আমির নুরুল ইসলা’ম বুলবুলের সভা’পতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জা’মায়াতে ইসলামীর’
ভারপ্রাপ্ত আমির ও সাবেক সংসদ’ সদস্য অধ্যাপক মু’জিবুর রহমান।তিনি বলেন, কেয়ার’টেকার সরকার ছাড়া আর কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচ’ন হতে দেওয়া’ হবে না। জীবন দিয়ে হলেও মানুষের অধিকা’র প্রতিষ্ঠা ক’রতে হবে।
মুজিবুর রহমান বলেন, আজ ২৮’ অক্টোবর ল ‘গি-বৈঠা নিয়ে জামায়াতে ইসলামী ও ছা’ত্রশিবিরের নেতাক ‘র্মীদের হত্যা করেছিল। সাপের ম’তো মেরেছিল। ‘আমরা সেই ২৮ অক্টোবরের প্রতিশোধ নিতে চাই। তবে’ হত্যার ‘বদলে হত্যা
নয়। আমরা কোরআন ও’ সুন্নাহর আইন চা’লু করে প্রতিশোধ নেব ইনশাআল্লাহ।’ আমাদের ‘কোনো শহীদ ভাইয়ের একটি ফোটা রক্ত বৃথা’ যেতে দেব না।’তিনি আরও বলেন, এই মহাসমাবেশে আ’সার পথে আমা’দের অনেক
নেতাকর্মীকে আটক করা’ হয়েছে। তাদের ছেড়ে ‘দিতে হবে। আমাদের জামায়াতে ‘ইসলামীর আমির ডা. শ’ফিকুর রহমান, সেক্রেটারি মি’য়া গোলাম পরওয়া’র, রফিকুল
ইসলাম খান, মতিউর রহমা’ন আকন্দসহ দ’লীয় ও রাজবন্দি সব নেতাকর্মীর’ মুক্তি দিতে হবে।