টানা দুই সপ্তা হে’র বেশি সময় ধ’রে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকা’মী সশস্ত্র ‘গোষ্ঠী হামা’সের সঙ্গে সংঘাত চলছে ইসরায়েলের।’ চলমান এই সংঘাতে’ অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে নির্বিচারে ‘হামলা চালাচ্ছে দে’শটি।
যুদ্ধে’র প্রথম দিন থেকেই গাজায় সর্বা’ত্মক অবরোধ আ’রোপ করে বিদ্যুৎ, পানি ও খাবার সরবরাহ’ বন্ধ করে দি”য়েছে তেল আবিব। মানবেতর জীবনযাপন করা’ গাজাবাসীর ত্রাণ পা’ওয়ার রাস্তাও আটকে দিয়েছে
ইস’রায়েল। হামাসকে ‘উচিত শি’ক্ষা’ দেওয়া’র নামে বৃ’ষ্টির মতো বোমা’ ফেলা হচ্ছে গাজায়। ইসরায়েলি প্র’ধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন ‘নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাসকে পুরোপু’রি নির্মূল করার ‘আগে কোনোভাবেই থামবেন ‘না তিনি। আ’র তাই
গাজার ‘মসজিদ-গির্জা-হাসপাতালে নি’র্বিচারে বোমাব’র্ষণ করা হচ্ছে। এ ছাড়াও মিসাইল ছোঁ’ড়া হচ্ছে হা’মাসের সুনি’র্দিষ্ট অবস্থান লক্ষ্য করে।ইরানের ‘স্যাটেলাইট ডেটা বি’শেষজ্ঞদের বরাত দিয়ে তেহরানভি’ত্তিক তাসনিম বার্তা
‘সংস্থা জানিয়েছে, সুনিপুণভা’বে হামাস সদস্যদে’র অবস্থানের তথ্য পেতে যুক্তরাষ্ট্র-ফ্রা’ন্সের সাহা’য্য নিচ্ছে ইসরা’য়েল। গাজার বিরুদ্ধে আল-আক’সা স্টর্ম ” পর প্রথম দিন ‘থেকেই পশ্চিমা দেশগুলো ‘ইমেজিং স্যাটেলাইট
‘ব্যবহার করে গাজা উপত্যকার ওপ’র নজরদারি চা’লাচ্ছে। আর নজরদারির সেই তথ্য পাচার ‘করা হচ্ছে তে’ল আবিবের কাছে।তথ্য অনুযায়ী, গাজা’র আকাশে ফ্রান্সে’র পাঁচটি স্যাটেলাইট অবস্থান নিয়েছে। এই ‘স্যাটেলাইটগু’লো
দিনে দুবার পুরো গাজা পর্যবে’ক্ষণ করে। অবিশ্বাস্য’ কার্যক্ষমতার এই স্যাটেলাইটগুলো’ ম’হাকাশ থে কে’ই ভূমির ৩০ সেন্টিমিটার থেকে দেড় মিটা’র দূরত্বের যে কোনো’ কিছুর ছবি তুলতে পারে। ফলে ‘নির্দিষ্ট কোনোকিছুর
গ’তিবিধি নজরে রাখা যায় খুব সহজেই।অন্য’দিকে, ২২টি স্যাটে’লাইটের মাধ্যমে সমগ্র গাজা উপত্যকা’ এবং এর আশপাশে”র এলাকার ওপর নজর রাখছে ‘যুক্তরা’ষ্ট্র। হামাসের গ’তিবিধি জানতে ৮ অক্টোবর থেকে ‘প্রতিদিন
একবার’ করে গাজা এলাকার ছবি তুলছে স্যা’টেলাইটগুলো। যদি’ও ইসরায়েলের নিজস্ব বেশকিছু স্পাই ‘স্যাটেলাইট রয়েছে’, কিন্তু তথ্যের দ্রুতপ্রাপ্তির জ’ন্য আমেরিকান ‘এবং ইউরোপীয় স্যাটেলাইটগুলোর’ ওপর নির্ভর ক’রছে তেল আবিব।