আওয়ামী লীগ সমর্থক দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়েছে।

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ নামক স্থানে আওয়ামী লীগ নামের রাজনৈতিক দলের দুই গ্রুপের মধ্যে তুমুল বাকবিতণ্ডা হয়েছে। জাতীয় পরিষদের আসন্ন নির্বাচন কীভাবে উদযাপন করবেন তা নিয়ে মতানৈক্যের কারণে তর্ক শুরু হয়।

দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার, যা সপ্তাহের একটি দিন। এটি 16 নভেম্বর ছিল, যা একটি নির্দিষ্ট তারিখ। এটি দুপুরের দিকে ঘটেছিল, যখন সূর্য সরাসরি উপরে থাকে এবং এটি দুপুরের খাবারের সময়।

মারামারি হয় এবং আবু সিদ্দিক নামে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিসহ ৮ জন আহত হয়। তারা তাদের আঘাতের জন্য সাহায্য পেয়েছেন। যেখানে এটি ঘটেছে পুরো এলাকাটি এখন খুবই বিভ্রান্ত এবং অনেক ঝামেলা রয়েছে। পুলিশ এসে পরিস্থিতি ভালো করেছে, কিন্তু উভয় গ্রুপ এখনও এলাকায় রয়েছে।

বুধবার রাতে নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ নামের একটি গ্রুপ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের খবর প্রচার করতে কুচকাওয়াজের আয়োজন করে। সভাপতি গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ ও সাধারণ সম্পাদক গতি গোবিন্দ দাস সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ গ্রুপের নেতৃত্ব দেন। তারা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পরে স্থানীয় নতুন বাজার মোড়ে এক বৈঠকে জড়ো হন।

আওয়ামী লীগ নামক রাজনৈতিক দলের একদল গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিসহ কয়েকজন নেতাকর্মী একত্রিত হয়ে সড়কে একসঙ্গে হেঁটেছেন। উপজেলা আওয়ামী লীগ নামক একটি রাজনৈতিক দলের নেতারা তাদের এক বন্ধুকে পেছনে রেখে নামাজ পড়তে যাওয়ার পর কেন একদল লোক একসঙ্গে হাঁটা শুরু করল তা নিয়ে কৌতূহল ছিল।

এক সময় নবীগঞ্জ নামক একটি শহরে গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যক্তির মধ্যে বড় ধরনের কথা কাটাকাটি হয়। এক ব্যক্তি ছাত্রলীগ নামক একটি দলের নেতা এবং অন্য ব্যক্তি ইউপি নামক জায়গার চেয়ারম্যান হতেন। তর্ক আরও বাড়তে থাকে এবং আরও কয়েকজন জড়িয়ে পড়ে। সবাই একে অপরের পেছনে ছুটতে থাকে এমন পরিস্থিতিতে।

নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুক আলী জানান, দুই গ্রুপের লোকজনের মধ্যে তুমুল ঝগড়া ও মারামারি হয়। উপজেলা আওয়ামী লীগ নামে একটি রাজনৈতিক দলের দায়িত্বে থাকা এক ব্যক্তিকে ইটের আঘাতে আহত করা হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং সবাইকে নিরাপদ রাখতে পুলিশ ভালো অবস্থানে রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *