৮ ঘণ্টার অফিসে ৬ ঘণ্টা টয়লেটে কাটিয়ে চাকরি খোয়ালেন যুবক!

৮ ঘণ্টার অফিসে ৬ ঘণ্টা টয়লেটে কাটানোর কারণে চাকরি হারালেন এক যুবক। ওই যুবকের নাম ওয়াং। শারীরিক সমস্যার কারণে তিনি এমনটা করতেন জানিয়ে অফিসের রায়ের বিরোধিতা করে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। তবে আদালত তার আবেদনটি খারিজ করে দিয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে চীনে। খবর সাউথ চায়না মোনিং পোস্টের।

খবরে বলা হয়েছে, ২০০৬ সালে ওয়াং একটি কোম্পানিতে যোগদান করেন। ২০১৪ সালের দিকে তার শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। মলদ্বারে সমস্যা থাকার কারণে ওয়াং চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। এই সমস্যার কারণে তাকে অফিসে থাকার সময় প্রায়ই টয়লেটে যেত হতো। যদি চিকিৎসা নেয়ার ফলে তিনি ভালো যান। তারপরও তিনি জোর দিয়ে বলেন সমস্যা থাকার কারণে তাকে প্রতিদিন তিন থেকে ছয় ঘণ্টা টয়লেটে পার করতে হতো।

৮ ঘণ্টার অফিসে ৬ ঘণ্টা টয়লেটে কাটিয়ে চাকরি খোয়ালেন যুবক!
আন্তর্জাতিক | 2ND JUNE, 2023 5:12 PM

৮ ঘণ্টার অফিসে ৬ ঘণ্টা টয়লেটে কাটানোর কারণে চাকরি হারালেন এক যুবক। ওই যুবকের নাম ওয়াং। শারীরিক সমস্যার কারণে তিনি এমনটা করতেন জানিয়ে অফিসের রায়ের বিরোধিতা করে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। তবে আদালত তার আবেদনটি খারিজ করে দিয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে চীনে। খবর সাউথ চায়না মোনিং পোস্টের।

খবরে বলা হয়েছে, ২০০৬ সালে ওয়াং একটি কোম্পানিতে যোগদান করেন। ২০১৪ সালের দিকে তার শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। মলদ্বারে সমস্যা থাকার কারণে ওয়াং চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। এই সমস্যার কারণে তাকে অফিসে থাকার সময় প্রায়ই টয়লেটে যেত হতো। যদি চিকিৎসা নেয়ার ফলে তিনি ভালো যান। তারপরও তিনি জোর দিয়ে বলেন সমস্যা থাকার কারণে তাকে প্রতিদিন তিন থেকে ছয় ঘণ্টা টয়লেটে পার করতে হতো।

যমুনা টেলিভিশনের সবশেষ আপডেট পেতে Google News ফিড Follow করুন।

ওই কোম্পানির রেকর্ড অনুযায়ী ওয়াং ২০১৫ সালে ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অফিসের সময়ে দুই থেকে তিন ঘণ্টা টয়লেটে কাটাতেন। ওই সময়ের মধ্যে তিনি ২২ বার টয়লেটে গিয়েছেন। এমনও হয়েছে প্রতিবার টয়লেটে তিনি ৪৭ মিনিট থেকে ১৯৬ মিনিট পর্যন্ত কাটিয়েছেন। ওই বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর ওয়াংয়ের এমন কর্মকাণ্ডের কারণে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। পরে তিনি আদালতের দ্বারস্ত হন। কিন্তু আদালত তার আবেদনটি বাতিল করে দেয়।

এদিকে, এই ঘটনা চীনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সাড়া ফেলে। অনেকে ওয়াংয়ের এমন কাণ্ডে বিরক্ত হয়েছেন। কেউ কেউ খারাপ মন্তব্যও করেছেন।

একজন বলেছেন, একজন কর্মচারী তার ৮ ঘণ্টার অফিসে যদি ৪ ঘণ্টা ওয়াশরুমে কাটায়, তাহলে এটা কোন নিয়োগকর্তা সহ্য করবেন?

আরেকজন বলেছেন, কেউ অসুস্থ হলে সে অবশ্যই সহানুভূতি পাওয়ার যোগ্য, তবে এটিকে অজুহাত হিসাবে ব্যবহার করা উচিত নয়। যদি এই ধরনের কর্মীরা জিতে যান তাহলে ওয়াশরুম অভিভূত হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *