দেশে মূল্যস্ফীতি” আবারো বেড়েছে। গত জুন মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) মূল্যস্ফীতির’ হালনাগাদ এ তথ্য প্রকাশ করেছে’ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাজারে ক্রমেই সকল ধরণের দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ছে।
ফলে বেশ কয়েক মাস ধরে মানুষের জীবনযাত্রার’ ব্যয় বেড়ে গেছে। এছাড়া বর্তমান বাজারে সব ধরনের পণ্যেরই দাম বাড়তি। এ কারণে কয়েক’ মাস ধরে মূল্যস্ফীতি সাধারণ মানুষের জন্য আবারও মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, বিবিএস মূল্যস্ফীতির’ যে হিসাব দিচ্ছে, প্রকৃত মূল্যস্ফীতি তার চেয়ে বেশি।
খাদ্যদ্রব্য কিনতে গিয়েই সবচেয়ে বেশি চাপে’ রয়েছে মানুষ। আবার শহরাঞ্চল ও গ্রামের মানুষের মধ্যে মূল্যস্ফীতির চাপ বেশি গ্রামাঞ্চলে। মূল্যস্ফীতির ধাক্কায় চাপে পড়েছে গরীব মানুষ’ আর এ অবস্থায় তাই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের উচ্চমূল্য নিয়ন্ত্রণ করাই বাংলাদেশের সামনে বড়’ চ্যালেঞ্জ। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গত জুন মাস শেষে দেশে খাদ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশে।
আর খাদ্যবহির্ভূত’ মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অর্থাৎ খাদ্যদ্রব্য কিনতে গিয়েই সবচেয়ে বেশি চাপে রয়েছে’ মানুষ। আবার শহরাঞ্চল ও গ্রামের মানুষের মধ্যে মূল্যস্ফীতির চাপ বেশি গ্রামাঞ্চলে। কারণ শহরাঞ্চলের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতির’ চাপ বেশি। সদ্য প্রকাশিত বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, জুন শেষে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি’ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশে। আর একই সময়ে শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির চাপ’ বেশি গ্রামাঞ্চলে। গত জুন শেষে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশে। আর একই’ সময়ে শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী গ্রামাঞ্চলে খাদ্যের’ মূল্যস্ফীতি পৌঁছেছে প্রায় ৯ শতাংশে। জুন শেষে গ্রামে খাদ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ। শহরাঞ্চলে এ হার ৭ শতাংশের’ ওপরে রয়েছে।