নিজস্ব প্রতিবেদক
আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউপির নয়ামুড়া গ্রামের মাওলানা ওবায়দুল হক চৌধুরীর বাড়ি থেকে কাজী মাওলানা হারুনুর রশিদ চৌধুরী ও মাওলানা মিজানুর রহমান চৌধুরীর কোরবানির গরুসহ মাওলানা মিজানুর রহমান চৌধুরীর একটি বাছুর রিপন মৃধা,রাসেল মোল্লা,ফোরকানের নেতৃত্বে ৭-৮ জন লোক নিয়ে যায়।এসময় মোঃ মিশকাতুর রহমান চৌধুরী উপস্থিত থাকলে ও একা বাধা দেওয়া সম্ভব নয় বিধায় বাধা দেয়নি।
জানা যায় যে, গত ঈদুল ফিতরের পরের দিন ও তারা রিপন মৃধা,রাসেল মোল্লা,ফোরকান,মামুন মিয়ার নেতৃত্বে কিছু লোক হুজুরের বাড়িতে হামলা করে মারধোর করে গবাদি পশু নেওয়ার চেষ্টা করলে স্থানীয় কয়েকজন ছাত্রলীগ/যুবলীগ কর্মী বাধা দেয়। পরে চল্লিশ হাজার টাকা দেওয়ার কথা বলে তাদেরকে কোনো মতে বুঝ দেওয়া হয় এবং একটা তারিখ দেওয়া হয়।হুজুর সালিশ মেনেছেন এবং বলেছেন আমার একটাই দাবি তারা বিষয়টি প্রমাণ করে টাকা যে কোনো সময় নিয়ে যাবে। তারা প্রমাণ নিয়ে আসতে পারেনি এজন্য টাকাও দেওয়া হয়নি।
মধ্যে একদিন মনিয়ন্দ ইউপির চেয়ারম্যান দীপক চৌধুরী হুজুরকে ডেকে নিয়ে গেলে এক ত প্রমাণহীন এবং কোম্পানির সাথে উনার সম্পর্ক না থাকায় সমাধান করতে অপারগতা পেশ করলে চেয়ারম্যান উনাকে ছেড়ে দেন। মাওলানা মিজানুর রহমান চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন স্থানীয় রিপন মৃধাকে ছাড়া ঘটনার পূর্বে তাদের কারো পরিচয়ই উনি জানতেন না এবং তাদের সাথে তাঁর কোনো লেনদেন নেই। তিনি এই ঘটনার জন্য পুরোপুরি হতভম্ব। তিনি মানসিকভাবে অনেক আঘাত পেয়েছেন এবং সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।